টাইটানিক সিনেমার বাংলা রিভিউ

টাইটানিক হলো ১৯৯৭ সালে মার্ক ফিশার পরিচালিত একটি ইংরেজি রোমান্টিক ড্রামা সিনেমা। এই সিনেমাটি টাইটানিক জাহাজের মধ্যে ঘটে যাওয়া একটি ভয়ানক দুর্ঘটনার উপর ভিত্তি করে।





সিনেমাটি শুরু হয় ১৯১২ সালের এপ্রিল মাসে, যখন টাইটানিক জাহাজ প্রস্থান করছিল লন্ডন থেকে নিউইয়র্কের পথে। সিনেমার প্রধান চরিত্র হিসেবে জ্যাক ডসন, একজন দারিদ্র কিংবদন্তি, উঠ্থান শিল্পী পরিচালিত হয়েছেন লিয়াম নিসন। সে ভালোমত একজন যুবক ছেলে যিনি অধীনতার পাশাপাশি ধনী কোয়ার্টারের কিছু পরিচয় মহিলার সঙ্গে পাওয়া যায়, যিনি সুস্থ বিবাহিত হওয়ার পরে একটি অভিযান করছিলেন। একটি অভিযানের সময় মেট্রোপলিটন চিটার নামক একটি বিমানে ভালোমত একটি মহিলার সাথে পরিচয় হয়, যিনি হেলেন বার অফ প্যারিসকে প্রদর্শন করে এবং এটিকে একটি কারণে প্রশ্ন করেন।


বিমানটি নামকরণ করা হয় "টাইটানিক" হলো প্রাচীন গ্রিক সাহিত্যের একটি বৃহত্তম স্তম্ভের নাম। মিডওয়ে তার সঙ্গে মুখোশের একটি পুরো সৈকতের নামই ছিলো "টাইটানিক"।


জ্যাক ও রোজ (দুটি প্রধান চরিত্রের মধ্যে ভালোবাসার রঙের সম্পর্ক উঠে এসেছে যা শীঘ্রই তাদেরকে একে আরেকের প্রিয় হয়ে ওঠে। তবে, তাদের মধ্যে একটি সামান্য সংঘর্ষ উত্পন্ন হয় কারণ জ্যাক একজন দুর্বল ব্যক্তি হওয়ার কারণে তার টিকট কিউর নয়। সময়ের সাথে, তাদের ভালোবাসার বন্ধন শক্ত হয়ে ওঠে এবং তারপর জ্যাক রোজকে একটি নিদর্শনের মাধ্যমে বাঁচানোর চেষ্টা করে।


সবশেষে, টাইটানিক জাহাজটি একটি বড় উদ্ধারযোগ্য দুর্ঘটনায় পড়ে এবং জাহাজ ভাসায় সম্ভাব্যতঃ মরণযাত্রার উপরে যায়। জ্যাক ও রোজ জীবন রক্ষা করার চেষ্টা করলেও, জ্যাক মারা যায় এবং রোজকে জীবিত বাঁচানোর জন্য একটি কাঁটা দিয়ে দিয়ে দিলেন। সিনেমার শেষে দেখা যায় যে রোজ ভাবছেন যে জ্যাকের সাথে থাকতে পারতেন যখন সেই দুর্ঘটনার সময়ে।


সিনেমাটি একটি অসাধারণ সাফল্য লাভ করে। এটি ১৫টি অস্কার পুরস্কার জিতেছে, যা সংখ্যাতেই অদ্বিতীয় রকম। সিনেমার গল্প অত্যন্ত সম্প্রতিষ্ঠিত এবং সামরিক দৃষ্টিকোণ সহজেই প্রেক্ষাপটের মাধ্যমে ছবিটি টাইটানিক সিনেমাটি চরিত্র নির্মাণ, গল্প এবং প্রযোগ মাধ্যমে একটি অসাধারণ সিনেমার উদাঃস্য প্রদর্শন করে। এটি একটি কালপনিক গল্প, তবে এটি আধারে নিতে গিয়ে টাইটানিক জাহাজের সত্যকথা এবং দুর্ঘটনার মধ্যে ঘটে যাওয়া সময়কে ধরা দেওয়া হয়েছে।


সিনেমাটি দুটি মুখ্য চরিত্রের উপর কেন্দ্রিত। জ্যাক ডসন (লিয়াম নিসন) হলেন একজন দরিদ্র কিংবদন্তি, যিনি লন্ডন থেকে নিউইয়র্কের দিকে টাইটানিকে যাত্রা করছেন। তিনি একটি বিশাল কার্গো পোটে ভরা ওয়ান্টেড পোস্টার দেখে, যেটি একজন নারী রোজ ডিওয়িটর (কেট উইনসলেট) প্রদর্শন করে এবং তার সাথে পরিচয় হয়। জ্যাক ও রোজ একে আরেকের প্রেমে পড়ে এবং তাদের প্রেমের গল্প সিনেমার মূল কাহিনী তৈরি করে।


টাইটানিক জাহাজের বিপর্যয়ের সময় সিনেমার গল্পে একটি মহান দুর্ঘটনা ঘটে। এটি টাইটানিকের মাস্টার পাইলট, ক্যাপ্টেন এডওয়ার্ড স্মিথ (বিলি জিয়ান) এর অটোরিক্স অনুযায়ী জলে ভাসে এবং জাহাজ ধ্বংস হয়ে যায়। এই দুর্ঘটনায় আমেরিকান চলচ্চিত্র ইতিহাসের একটটাইটানিক সিনেমাটি হলো 1997 সালে উদ্ভাসিত একটি আমেরিকান ইপিক রোম্যান্টিক ড্রামা ফিল্ম। এই ফিল্মটি জেমস কামেরন নির্মিত এবং সম্পাদিত করেন। ফিল্মটির মূল চরিত্রগুলো হলো জ্যাক ডসন এবং রোজ ডিওয়িটর। জ্যাক ডসন হলো একজন মিডিল-ক্লাস পুরুষ যে কলারডো হস্তিয়ার হিসাবে কাজ করছেন, এবং রোজ ডিওয়িটর হলো একজন উচ্চ স্তরের সমাজের মেয়ে। তাদের মধ্যে একটি প্রেম উত্পন্ন হয় যা টাইটানিকের যাত্রার সময়ে বিকাশ পায়।


টাইটানিক একটি মহান একটি পাসেঞ্জার জাহাজ ছিল যা 1912 সালে একটি দুর্ঘটনার ফলে মহাসাগরে মারা যায়। এই দুর্ঘটনায় প্রায় 1500 জন মানুষের মৃত্যু হয়। ফিল্মটি টাইটানিকের যাত্রার প্রেক্ষাপটি দেখিয়ে দেয় এবং জাহাজের ট্রাজিক ধ্বংস ঘটনার সাথে জ্যাক এবং রোজ এর প্রেমের গল্প পরিবেশন করে।


ফিল্মটি মূলত কাল্পনিক হলেও, এটি টাইটানিক জাহাজের সত্যকথার অনুসরণ করে এবং ঐ সময়ের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশকে প্রদর্শন করে। ফিল্মটি সাম্প্রতিক ইতিহাসের একটি সর্বাধিক উদাহরণমূলক সিনেমার মধ্যে অন্যতম

Post a Comment

Previous Post Next Post

Ads